নমস্কার
=======
নমস্কার শব্দটি সংস্কৃত নমস্ ধাতু থেকে উৎপন্ন
( নমস্ কৃ অ ) অর্থাৎ প্রণাম অভিবাদন সম্ভাষণ ।
আমরা যুক্তকর কপালে ঠেকিয়ে অভিবাদন করি ।
অনেক সময় জোর হাত বুকে রেখেও নমস্কার করি ।
ডঃ মহানামব্রত ব্রহ্মচারীজী নমস্কারের
যে ব্যাখ্যা দিয়েছেন ভাল ব্যাখ্যা আর হয় না ।
সনাতন ধর্মে বলা হয়েছে প্রতিটি জীবের
মধ্যে ঈশ্বর বাস করেন। ঈশ্বর দু ভাবে জীবের
দেহে বাস করেন ।এক জন সগুন অপর জন নির্গুণ সগুণ ঈশ্বর জীবের দেহে আছেন জীবাত্মা রূপে আর
নির্গুণ ঈশ্বর আছেন পরমাত্মা রূপে । আমরা যখন
একজন অপরজনকে দেখি তখন নমস্কারের
মাধ্যমে জানাই আমার সকল হৃদয় মন
অঙ্গাদি দিয়ে আপনার মধ্যে যে ঈশ্বর বাস করছেন
তাকে অভিবাদন জানাচ্ছি ।
#barman
উপরের লিখাটা আমার না ! হটাৎ চোখে পড়েছে !
অনেক গভীরভাবে চিন্তা করে দেখলাম ! খুবই সত্য এবং বাস্তব কথা লিখেছে !
বাইবেল , তাওরাত , কোরানে কোথাও নমস্কার শব্দটি নেই ! এই রীতি প্রচলন করতে কোন ধর্মপুস্তকে নিষিদ্ধ করে নাই ! তাহলে ক্ষতি কি ?
করোনার এই মহাপ্রলয়ে হ্যান্ডসেক এখন অতীত! এখন ছোঁয়াচে ভাইরাস থেকে বাঁচার নমস্কারই এখন একমাত্র রাস্তা!
তার মানে শেষমেশ ভারতীয় হিন্দু সংস্কৃতিই গোটা পৃথিবীকে এখন পথ দেখাচ্ছে!
বিশেষ করে বিশ্বের প্রায় সব নামজাদা রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের এখন নমস্কার ছাড়া আর কোনও উপায় নেই। অতিথির সঙ্গে প্রথম দেখায় আর কেউ হাত বাড়িয়ে দিচ্ছেন না। বরং হাতজোড় করে নমস্কার করছেন। এটাই এই করোনার আবহে নতুন ট্রেন্ড। যা কিনা হাজার বছরের পুরনো ভারতীয় হিন্দু সংস্কৃতির অঙ্গ। অতিথির সঙ্গে প্রথম দেখায় হাতজোড় করে অভিবাদন জানানো প্রাচ্যের রীতি। আর সেই রীতি এখন বাধ্য করে নিতে হয়েছে পাশ্চাত্যের সংস্কৃতি।
নিরাপদ এই পন্থা গ্রহণ করলে বার বার আপনাকে সাবান দিয়ে হাত ধুতে হবেনা !
করোনা আক্রমণ থেকে আপনি ১০০% নিরাপদ !
ভারতের কেরেলা পদ্মনাভ স্বামী মন্দির: যার ঐশ্বর্য পৃথিবীর সবকিছুকে ম্লান করে দেয়
ভারতের কেরালা রাজ্যের রাজধানী থিরু অনন্তপুরম শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত একটি মন্দিরের নাম ভগবান পদ্মনাভ স্বামী মন্দির। ভগবান বিষ্ণুই এই মন্দিরে পদ্মনাভ স্বামী হিসেবে পূজিত হন।
আমি অন্তরের অন্তস্থ থেকে সেই মন্দির থেকে সবাইকে জানাই ” নমস্কার “. হ