এইসব লীলা বুঝিনা বাপু।কার যে কখন কি লীলা হয় এইসব মাথাতেই ঢোকে না😵😵🥴🥴
[ভাগবত পুরাণ ৮/১২/১২-১৮]
একসময় শঙ্করজী বিষ্ণুজীকে বললেন যে— “হে প্রভু! আপনি যখন লীলার করার জন্য অবতার গ্রহণ করেন তখন আমি আপনার সেই রূপ দর্শন করি এখন আমি সেই রূপকে দেখতে চাই যে রূপ দ্বারা আপনি দৈত্যদের মোহিত করে দেবতাদের অমৃত খাইয়ে ছিলেন,শঙ্করজী এর এই প্রার্থনা শুনে বিষ্ণু রাজি হলেন।”
[ভাগবত পুরাণ ৮/১২/১৯-২৫]
বিষ্ণুর সেই মোহিনী রূপ খুবই সুন্দর ছিল,তা দেখে শঙ্করজী সতী এবং তার গুণ কে ভুলে গেলেন এবং কামী হয়ে ওঠেন,একসময় মোহিনী দৌড়াতে শুরু করলেন,তার পিছে শঙ্করজীও মোহিনীর পিছে পিছে দৌড়াতে শুরু করলেন,পেছনে ভগবান শঙ্করকে দেখতে দেখতে বাতাস দ্বারা মোহিনীর শাড়ি খুলে বিবস্ত্র হয়ে জান,মোহিনীর এক এক অঙ্গ খুবই রুচিকর ছিল,এই দৃশ্য দেখে ভগবান শঙ্করের মন আকৃষ্ট হয়ে যায়,বিষ্ণুর সেই মোহিনী রূপ শঙ্করজীর বিবেক কে হরণ করেন,সেই রূপ দেখে কভগবান শঙ্কর কামুক হয়ে জান,তিনি সমস্ত লজ্জা ত্যাগ করে মোহিনীর কাছে চলতে থাকেন।
[ভাগবত পুরাণ ৮/১২/২৬-২৭]
মোহিনী জী তো পূর্ব থেকেই বিবস্ত্র ছিল,তাই ভগবান শঙ্করকে নিজের দিকে আসতে দেখে মোহিনী লজ্জিত হন, মোহিনী এক বৃক্ষের আড়ালে গিয়ে লুকিয়ে পড়েন আর হাসতে লাগল ভগবান শঙ্করের স্বভাব দেখে।ভগবান শঙ্করের ইন্দ্রিয় নিজের বশে ছিল না বরং তিনি কামবশে ছিল। মেয়ে হাতির পেছনে ছেলে হাতির সাদৃশ্যে তারা দৌড়াতে শুরু করেন।
এই কাহিনী এখানেই শেষ নয়_____😵😵
[ভাগবত পুরাণ ৮/১২/২৮-৩২]
ইহার পর ভগবান শঙ্কর মোহিনী কে ধরে ফেলেন,আর তাকে দুই হাতে হৃদয় ভরে জড়িয়ে ধরেন ,যেভাবে ছেলে হাতি মেয়ে হাতির সাথে আলিঙ্গন করে সেভাবে ভগবান শঙ্কর মোহিনী কে জড়িয়ে ধরেন,অনেক চেষ্টার পর মোহিনী শঙ্করের কাছ থেকে ছাড়া পান তারপর পুণরায় দৌড়াতে শুরু করে,ভগবান শঙ্করও সেই মোহিনী রূপধারী বিষ্ণুর পিছে চলতে থাকে,কামুক পুরুষ হাতির পেছনে মহিলা হাতির সমান সে মোহিনীর পিছে দৌড়াতে থাকে।ইহার পর ভগবান শঙ্করের বীর্য বেরিয়ে আসে।🥳