দেশের সকল হিন্দুত্ববাদী ও হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি সবাই দয়াকরে এই এলাকার কিছু ব্যবস্থা করুন….বিশেষ করে চট্টগ্রামের হিন্দু সংগঠন আপনারা এই ধর্মবিরুদ্ধ কাজের বিরুদ্ধে জরুরি পদক্ষেপ নিন…..
#ধর্মান্তর_এবং_ধর্মান্তরে_সাহায্যকারীর_তথ্য_ফাঁস…
স্থান-আচার্য্য পাড়া,ফতেয়াবাদ কলেজ রোড,চৌধুরীহাট,হাটহাজারী,চট্রগ্রাম, বাংলাদেশ.
১০বছর আগে ধর্মান্তর সংখ্যা ১টি মেয়ে।গত ২/৩ বছরে ধর্মান্তর সংখ্যা ২ জন ছেলে আর একটি নাবালিকা মেয়ে…
ধর্মান্তরীত ব্যক্তির নাম…
১/ 👉👉 পপি আচার্য,পিতা-দীলিপ আচার্য.. 👈👈
২/👉👉 বাবু আচার্য, পিতা- প্রদীপ আচার্য..👈👈
৩/👉👉 বাবলু আচার্য, পিতা- মনিদ্র আচার্য..👈👈
৪/ 👉👉 চৈতি দাশ, পিতা- রুপন আচার্য.. 👈👈
এরা ছাড়াও ধর্মান্তর হতে পারে এই রকম সন্দেহ আছে আরো তিনজন…
ঘটনা চক্র…..👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇
চট্রগ্রাম সিটি কর্পোরেশন ১নং ওয়াড ফতেয়াবাদ আচার্য পাড়ায় বেড়ে চলছে দিন দিন ধর্মান্তর ও হিন্দু নির্যাতন… গোপন সূত্রে কিছু এলাকা বাসীর সাথে কথা বলে জানা যায় ওই এলাকায় প্রথম ধর্মান্তর হয় ১০ /১১ বছর আগে পপি আচার্য নামে এক মেয়ে তারপর গত ১/২ বছরে ধর্মান্তর হয় তিন জন এবং এলাকাবাসীর কাছে সন্দেহ মূলক ভাবে ধর্মান্তর হতে পারে এইরকম আরো তিন জন রয়েছে যার মধ্যে দুই জন মেয়ে ও এক জন ছেলে….
এর মধ্যে শোনা যায় গত কিছুদিন আগে চৈতি দাশ নামে যেই নাবালিকা মেয়েটি ধর্মান্তরিত হয় সেই মেয়েটিকে ধর্মান্তর হতে সাহায্য করে বছরখানেক আগে ধর্মান্তর হওয়া বাবলু আচার্য ওরপে (জিয়াদ হোসেন বাবলু) এবং সে ওই এলাকায় বিভিন্ন পন্থায় ছেলে মেয়েদের টার্গেট করছে তার মধ্যে একটা ছেলেকে সাথে রেখে অন্য ধর্ম নিয়ে ব্রেইন ওয়াস করে এবং ওই ছেলের বন্ধুবান্ধবরা জানায় তার নাকি ইদানিং চলাফেরাতে অনেক কিছু পরিবর্তন এসেছে …এবং এলাকাবাসীর কাছে যখন এই নও মুসলিম বাবলু সম্পর্কে জানতে চাই তখন এলাকাবাসী বাবলু সম্পর্কে বলে বাবলু নাকি গত ১ বছর আগে ধর্মান্তর হয়… এই বাবলুর নাকি এক কাকাতো ভাই এডভোকেট সুমন আচার্য্য আইনজীবী পেশাকে হাতিয়ার বানিয়ে মানুষ কে মামলা দিয়ে দিয়ে হয়রানি করে আচার্য পাড়াকে নাকি জিম্মি করে রাখে এবং এই বাবলু নাকি এডভোকেট সুমনের প্রভাব বিস্তার করে বসবাস শুরু করে এবং এলাকায় হিন্দু অসহায় পরিবার গুলোকে বিভিন্ন ভাবে হুমকি দেয় এবং একজন অসহায় হিন্দুর পুকুরের মাছ জোড় দেখিয়ে তুলে নিয়ে যায় ও বাবলু আচার্য এছাড়াও এলাকায় নাকি ইয়াবা ব্যবসাও পরিচালিত করে…
এলাকার মানুষ ভয়ের সাথে আরো জানায় যে নও মুসলিম চৈতি দাশের বিধবা মায়ের দ্বিতীয় বিবাহ নাকি ওই এলাকার রুপন আচার্যর সাথে যখন ঠিক হয় তখন নাকি এলাকার মন্দির কমিটির কিছু লোক নাকি বলে রুপন আচার্য এর পরিবারকে এক ঘরে করে দিতে বলছিল কারণ সে নিচু বর্ণের মেয়ে বিয়ে করছে কিন্তু বাবলু যখন মুসলিম হয় তাতে এলাকার মানুষ চুপচাপ থাকে… কারণ এলাকার মানুষ এইসব অন্য অত্যাচার নিয়ে প্রতিবাদ করলে নাকি এলাকার ছেলে বৃদ্ধ সবাইকে নাকি বার বার মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করে যাচ্ছে এডভোকেট সুমন নামে এই ব্যাক্তি আর এইসব মিথ্যা মামলায় সুমনের পক্ষে হয়ে আসে চট্রগ্রাম আচার্য্য সমাজ নামে একটি সংগঠন এবং এই আচার্য সমাজ নামে সংগঠনের কিছু অন্যতম সদস্য এডভোকেট সুমনের সাথে একই পেশার মানুষ হওয়াতে তার অন্যায় কার্যে সমর্থন জানিয়ে গরীব হিন্দুদের নাকি বিভিন্ন ভাবে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে…..
মনে রাখবেন স্বামী বিবেকানন্দ বলে গিয়েছেন….
একজন হিন্দু ধর্মান্তরিত হলে শুধু হিন্দুই কমে না বরং হিন্দু সমাজে একজন শত্রু বাড়ে.আর এখানে সেটাই হচ্ছে…
নীচের এরা দুইজনের আইডি লিংক দেওয়া হলো…
https://www.facebook.com/sumon.acharjee.754
https://www.facebook.com/bssl.bablu
নিচে বাবলু আচার্য্য ও ধর্মান্তরিত চৈতি দাস ও তার মোল্লা স্বামীর ছবি দেওয়া হলো