যে মানুষ জীবনে ঢাকা থেকে খুলনা বা যশোরে যায়নি,বা গেলেও প্লেন ছাড়া যায়নি,সে পদ্মা সেতু নিয়ে অনেক রকম বুলিই আওড়াতে পারবে।
বর্ষাকালে পদ্মার প্রবল স্রোতের জন্য রাতভর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া ঘাটে যে বসে থাকেনি,কিংবা শীতের কুয়াশায় যার ২৪ ঘন্টা পদ্মাপাড়ে বসে থাকা লাগেনি সে কখনওই ঢাকা-খুলনা রুটের ভয়াবহতা বুঝতে পারবেনা।
কয়েকবার এমন ও হয়েছে যে,তীরে বুঝি আর যাওয়া হবে না।
মাওয়ার লঞ্চ তো গত এক বছরে আরেক ভোগান্তির নাম ছিল।চরে আটকে যাওয়া,সেতু তৈরীর বিভিন্ন সরঞ্জামাদিতে ধাক্কা খাওয়া,প্রবল স্রোতে লঞ্চের ঝাকুনি সহ বহু দুর্বিষহ অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়েছে খুলনা-মাওয়া-ঢাকা রুটের যাত্রী।অত্যন্ত নিম্নমানের আর ত্রুটিপূর্ণ লঞ্চগুলোই এই রুটে চলে।আর মাওয়া রুটে ফেরি যে গতিতে চলে তার থেকে সাতার কেটে আগে নদী পাড় হওয়া যায়।
পদ্মা ব্রিজের এক একটা স্প্যান বসালে কেন নিউজ হয়,সেই উত্তর পদ্মার ওইপাড়ে বসে পাবেন না।কিংবা এলিট ক্লাসের এয়ারে চড়ে এসে পাবেন না।
পদ্মা সেতুর এক একটা স্প্যান মানে দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের এক একটা স্বপ্ন।
( Collected)
আর বাকি রইলো একটি
জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু
জয়তু দেশরত্ন শেখহাসিনা ❤️