প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্যঃ
….. সোনা আমার – এখন এসব না। প্লিজ, তুই জোর করিস না। পড়াশোনাটা শেষ হলেই, বাড়িতে আমাদের কথা বলে দেবো। আমাদের বাড়িতে কেউ ওরকম না। তোকে মেনে নিতে কোনও সমস্যা হবে না।
আসলে তুই আমাকে একটুও বিশ্বাস করিস না, তাই না? এই তোর ভালবাসা?
শোন, কোনও কিছুতে তোকে নিষেধ করেছি ? হাত ধরা, চুমু খাওয়া, কলেজ শেষে একলা ক্লাসরুমে … কোনওবার? কোনওদিন? শুধু এটা নয়। লুকিয়েচুরিয়ে নয়।
আচ্ছা আচ্ছা, বুঝেছি। তুইও ঐ রুম্পা, শ্যামা, চন্দ্রাণী – ওরা যেমন আমার সাথে কথাই বলতে চায় না, তুইও ভেতরে ভেতরে ওদেরই মতন। মুখেই খালি ফটর ফটর, আমার বাইকে চেপে ঘোরা আর বসন্তদার ক্যাবিনে খাওয়ার বেলায় আছিস…
এরকম বলছিস কেন আজ তুই? তোকে নাম তুলে কতলোকে কত কথা বলেছে, বরাবর তোকে ডিফেন্ড করে আসিনি? আজ এই একটি কথায় রাজি হচ্ছি না, আর তুই আমাকে এরকম বলছিস? আমি তোকে খুব ভালবাসি রে, এমন বলিস না।
ছাই বাসিস। তোকে হোয়াটসায়পে লিঙ্ক পাঠিয়ে দিচ্ছি। যদি ভালবাসিস, বুকিং করে আমাকে ডেট টাইম জানাবি দু’ঘন্টার মধ্যে। নইলে আর আমার সাথে মিশিস না। কথা বলিস না।
প্লিজ…পাগলামী করিস না, শোন…
টুঁট টুঁট টুঁট … লাইন কেটে গেছে…
***********
শোন না, আমার কিন্তু খুব লজ্জা করছে। কখনও মা’র সামনেও কাপড় খুলি না। তুই একটু ওদিকে ফিরে তাকা।
আচ্ছা আচ্ছা, পাগলি আমার। এই নে।
উঁহু, তাকাবি না পাজি ছেলে। আবার তাকাচ্ছিস?
তুই খুব সুন্দর! তোকে পেয়ে আমি বাদশাহ আকবর, টিপু সুলতান রে আজ… হা হা হা
চুপ কর! আচ্ছা দ্যাখ, প্রথমবার, আস্তে আস্তে করিস। শুনেছি ব্যথা লাগে। আচ্ছা, কন্ডোম এনেছিস?
না ওসব ব্যবহার করা ঠিক না। কিচ্ছু হবে না।
… … …
আস্তে, প্লিজ। আঃ! আস্তে …… প্লিজ…
…
এই, লাগছে, থাম, থাম, হাত খুলে দে… কামড়াস না আর… ও মা … ও বাবা মরে গেলাম রে … জ্বলছে রে, ভীষণ ব্যথা … ওরেঃ মা গো… …
…
[পাত্র-পাত্রী – ঘটনা সব কাল্পনিক। নিচের লিঙ্কের সাথে কোনও মিল পাওয়া গেলে তা সম্পূর্ণভাবেই কাকতালীয়]
https://www.kolkata24x7.com/women-death.html
সংগৃহীত…..