বর্তমানে সাধারন ভোক্তা বা ক্রেতার পরিনতি ঃ
১. নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দামের যে ঊর্ধ্বগতি মানুষ না পারছে বলতে না পারছে সহিতে। যে অজুহাতেই বাড়ুক না কেন খরচটা বহন করতে হয় ক্রেতাকেই।
২. ডিজেলের দাম বৃদ্ধিতে এখন রিক্সা ভাড়াই বেড়ে গেছে অন্যগুলো নাই বা বললাম।
৩. মানুষের মৌলিক চাহিদাগুলোর প্রধান অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান ও চিকিৎসা। মৌলিক চাহিদা মেটাতে প্রয়োজন টাকার। যেখানে বেশিরভাগ মানুষের প্রয়োজনীয় আয় কমে গেছে অথবা স্থীতিশীল অাছে।
৪. শহরে যারা বসবাস করে সাধারন ক্রেতা বা ভোক্তা সামনে জানুয়ারি মাস নতুন বছর অাসছে। বাড়ির মালিকদের সময় হয়েছে কিছুটা আয় বাড়ানোর তাছাড়া ডিজেলের দামতো বেড়েছে। সবকিছুর দাম বাড়লে বাড়ি ভাড়া না বাড়লে তাদের চলবে কি করে। আপনার বেতন বা আয় বাড়ুক বা না বাড়ুক।
৫. বাদাম খেতে ভালবাসি তাই প্রতিদিন ১০০ গ্রাম করে বাদাম আনি মোড়ের বাদাম বিক্রেতার নিকট থেকে। আজ মুদির দোকান থেকে পন্য নেয়ার সময় বাদামের প্যাকেটটা পরিমাপ যন্ত্রের পরে রাখলে দেখি লবনসহ ৮৪ গ্রাম এতে ওর দোষ কি ডিজেলের দামতো বেড়েছে?
৬. মুদির দোকান থেকে মুদি পন্য এনে দেখি ডিম ভাঙ্গা, গুড়া দুধের প্যাকেট ২ টার মধ্যে ১ টি ইদুরে বা পোকাতে কাটা, অালু কিছু পঁচা (দাম বৃদ্ধি ডিজেলের জন্য) কি আর কর ডিজেলের দাম তো বেড়েছে।
৭.অামি সাধারন ক্রেতা অনলাইনে ২টি পানজাবী অর্ডার করলাম খুবই সুন্দর হয়েছে। খুশি হয়ে পরর্বতীতে ২টি জামা অর্ডার করলাম জামা দিল একটার পকেট নাই আর অন্যটার রং ঠিক নাই। কি আর করা ডিজেলের দাম বেড়েছে।
আসলেই সবদোষ কি ডিজেলের দাম বৃদ্ধির, না আমাদের মনমানসিকতার। আমরা সাধারন ভোক্তারা প্রতিনিয়ত ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে চলছি আমাদের দিনগুলোতে। তবে ১০০ জনের মধ্যে ১ জন হলেও ভালো মানুষ আছে না হলে পৃথিবীটা এত সুন্দর হতো না। ভুলত্রুটি মার্জনীয়।।