মুসলিম বিজ্ঞানীদের সাক্ষাৎকার।
দাড়িরাঙা টিভির একজন সাংঘাতিক কথা বলছিল জিপিএ ফাইভ পাওয়া দেশের মুসলিম বিজ্ঞানীদের সাথে। সেখান থেকে বাছাইকৃত কিছু প্রশ্ন এবং উত্তর–১.পৃথিবীর গঠন কেমন?
–বিছানা বা কার্পেট এর মত।
২.রাতের বেলা সূর্য কোথায় যায়?
–আরশের তলায়।
৩.আকাশ কী পদার্থের তৈরী?
–কোনো কঠিন পদার্থের।
৪.পাহাড়-পর্বতের কাজ কী?
–পৃথিবীকে স্থির রাখা।
৫.পৃথিবী, চন্দ্র এবং সূর্যের মধ্যে কোনটা ঘূর্ণায়মান?
–চন্দ্র এবং সূর্য।
৬.উল্কাপিণ্ডের কাজ কী?
–শয়তান তাড়ানো।
৭.শুক্রানুর উৎপত্তি কোথায়?
–মেরুদণ্ড ও পাজরের হাড়ের মধ্যস্থল।
৮.বজ্রপাত কেন হয়?
–মানুষকে ভয় দেখাতে।
৯.মানবভ্রুণে আগে হাড়, নাকি মাংস তৈরী হয়?
–হাড়।
১০.আদমের উচ্চতা কত ছিল; সে কত বছর বেঁচেছিল?
–৯০ ফুট; ৯৬০ বছর।
১১.চাঁদের নিজস্ব আলো আছে?
– হ্যাঁ, আছে।
১২.চন্দ্র-সূর্যগ্রহণ কেন ঘটে?
–মানুষকে ভয় দেখানোর জন্য।
১৩.পুত্রসন্তান কিভাবে হয়?
–ছহবতের সময় ‘ইনশাল্যাহ’ বললে।
১৪.জন্মের সময় বাচ্চা কাঁদে কেন?
–শয়তানের আঘাতে।
১৫.শয়তান কোথায় ঘুমায়?
–মানুষের নাকের ছিদ্রে।
১৬.মানুষের অন্ত্র কয়টা?
–অমুসলিমদের ৭টা, মুসলমানদের ১টা।
১৭.ছহিহ বিবর্তন কাকে বলে?
–ইহুদি থেকে ইঁদুর আর শুকর হয়ে যাওয়া।
১৮.সন্তানের চেহারা কিভাবে নির্ধারিত হয়।
–আগে বাবার বীর্যপাত হলে সন্তানের চেহারা হবে বাবার মত; আগে মায়ের বীর্যপাত হলে সন্তানের চেহারা হবে মায়ের মত।
১৯.চোখ নষ্ট হয় কিভাবে?
–প্রার্থনার সময়ে উপরের দিকে তাকালে।
২০.জ্বরের সময় গা গরম হয় কেন?
–দোজখ থেকে তাপ আসার ফলে।
২১.কী খেলে সব রোগ সেরে যায়।
–কালোজিরা।
২২.মোরগ কেন ডাকে?
–ফেরেস্তাকে দেখলে।
২৩.গাধা কেন ডাকে?
–শয়তানকে দেখলে।
২৪.রোগের সংক্রমন হতে পারে?
–না, ছোঁয়াচে রোগ বলে কিছু নেই।
২৫.সাঁপে কাঁটলে কী করা উচিত?
–ঝাড়-ফুঁক করা।কপি রাইট