মূর্খ শংকর গং ও বিকাশ গং এর জন্য আজো ময়মনসিংহের অতিষ্ঠ হিন্দু জনগণ ।

Uncategorized

❌ মূর্খ শংকর গং ও বিকাশ গং এর জন্য আজো ময়মনসিংহের অতিষ্ঠ হিন্দু জনগণ । (বর্জন করুন এদের)

অপসংস্কৃতি চর্চ্চা আজ প্রায় মন্দির গুলোতে, নীতিহিন ধর্মীয় আর্দশহীন অমানুষ গুলোর জন্য ময়মনসিংহে হিন্দুদের ভাগ্যের উন্নতি হচ্ছে না। এদের মন্দির গুলোহতে পদের জন্য কি না পারে,  হিন্দুদের অবহেলা ত রয়েছেই,  ধর্মীয় গুরু ও শিক্ষিত সমাজের মানুষ  সঠিক স্থান পায় না তাদের জন্য।

ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান গুলোকে বানিয়ে রেখেছে মজ মনস্তির স্থান, মূর্খ গুলো কি করে চিনবে কি করে ও কি করলে রক্ষা হয় ভগবান এর অবস্থান।
এর মধ্যে একটি বিষয় সেটা হলো মহা শশ্মান!!
সারা ভারত বর্ষে হিন্দুদের অন্ত্যেষ্টি ক্রিয়া’ করা হয় মৃত ব্যাক্তিকে চিত করে আর আমাদের ময়মনসিংহ  শোয়ানো হয় উপত করে!!
আবার  পা ভেঙে খড়ি দিয়ে কচি / ডিফা দেয়া হয়!!  এটা কি অপস্কৃতি নয়❓

ভিজে খড়ির প্রয়োগ ও শোক আহত পরিবারের সাথে হামেশাই দূর ব্যাবহারের ঘঠনা সে আর নতুন নয়।  শশ্শানে লাশ দাহ করতে গেলে ৪/৫০০০ হাজার টাকা লেগে যায়, তবে হিন্দুরা মরলেও কিছু পেলো না, হিন্দু সমাজ হতে, শুধু তোদের মতো দালালদের কারনে।

আবার বার্ষিক পূজা আসলেই থালি নিয়ে বসে জান তারা, মূর্খ তোরা মানুষ হবিনা তোরা হিন্দু হবি কি ভাবে??
শুধু দায়িত্ব দখল করে রাখলেই হয় তার সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে
সংস্কার করতে হয়, অন্ততঃ চুলোর লোহার খুঁটি গুলো মাপ বড় করতে পারলি না??
তোদের জন্য আজ আমরা অনেক পিছিয়ে, বন্ধ কর এবার তোদের ধর্ম প্রতিষ্ঠানের অযোগ্য ভাবে দখল করে রাখা পদ।
অসভ্য গুলো।  লাশের টাকাও মেরে খেতে হয় ছিঃ ছিঃ
একদিন যখন মরবি তখন হয়তো তোরা পাবিনা লাশ পুড়ানোর জন্য খড়ি, আমি যদি বেঁচে থাকি বাঁশ নিয়ে হাজির হবো তোদের
সেবার জন্য।
জীবনের শেষ যজ্ঞেও তোদের ধান্দা❓
আমরা কথ্য ভাষায় ‘লাশ পোড়ানো’ বলি, কিন্তু শাস্ত্রীয় ভাষায় এটা ‘অন্ত্যেষ্টি ক্রিয়া’। এটা আবার কী? অন্ত+ইষ্টি=অন্ত্যেষ্টি। ইষ্টি মানে যজ্ঞ। অন্ত্যেষ্টি হলো জীবনের শেষ যজ্ঞ।

বিঃদ্রঃ – অন্যায় এর প্রতিবাদ আমার আজীবন সভাব, আপনিও সৎ সাহস নিয়ে এগিয়ে আসুন, অথর্ব মূর্খ হতে সমাজ ✊ রক্ষা করুন।
আপনার চোখের দেখা কুকর্ম গুলো কমেন্টে লিখুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *