😊āφāĻŽāĻžāϰ āĻ¸ā§āĻŦāĻĒā§āύ⧇āϰ āĻŽāĻžāĻļāϰ⧁āĻŽ āĻĢāĻžāĻ°ā§āĻŽđŸ˜Š

āĻ•āĻ°ā§āĻŽāϏāĻ‚āĻ¸ā§āĻĨāĻžāύ āϏāĻžāĻ¸ā§āĻĨā§āϝ āĻ¸ā§āĻŦāĻžāĻ¸ā§āĻĨā§āϝ

😊আমার স্বপ্নের মাশরুম ফার্ম😊

প্রতিদিন নতুন সকাল,নতুন স্বপ্ন সেই স্বপ্নকে নিয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়া।আর এভাবেই এগিয়ে যাচ্ছি আমার স্বপ্নের দিকে।

আজকে আপনাদেরকে বলবো মাশরুমের কিছু গুণের কথা।

মাশরুম এর চমকপ্রদ ২১ স্বাস্থ্য উপকারিতা।

মাশরুমকে আমরা সবাই চিনি ছত্রাক জাতীয় উদ্ভিদ হিসেবে। একই সঙ্গে এটি অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর খাবারও বটে। এতে আছে প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল, অ্যামাইনো এসিড, অ্যান্টিবায়োটিক ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। চলনু জেনে নেয়া যাক মাশরুমের স্বাস্থ্যকর দিকগুলো-

  মাশরুমে কোলেস্টরেল কমানোর অন্যতম উপাদান ইরিটাডেনিন, লোভাষ্টটিন, এনটাডেনিন, কিটিন এবং ভিটামিন বি,সি ও ডি থাকায় নিয়মিত মাশরুম খেলে উচ্চ রক্তচাপ (হাই ব্লাড প্রেসার) ও হূদরোগ নিরাময় হয়।

* মাশরুমের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম,ফসফরাস ও ভিটামিন-ডি আছে। শিশুদের দাঁত ও হাড় গঠনে এই উপাদানগুলো অত্যন্ত কার্যকরী।
  ক্যান্সার ও টিউমার প্রতিরোধে মাশরুম বেশ উপকারী।
  হেপাটাইটিস বি ও জন্ডিস প্রতিরোধ করে। অ্যানিমিয়া বা রক্তস্বল্পতা থেকে রেহাই পাওয়া যায়।

* খাদ্য হজম করতে সাহায্য করতে মাশরুম সাহায্য করে।
  আমাশয় নিরাময় করতে মাশরুমের উপকারিতা রয়েছে।
মাশরুমে নিউক্লিক এসিড ও এন্টি এলার্জেন থাকায় এবং সোডিয়ামের পরিমাণ কম থাকায় কিডনি রোগ ও এলার্জি রোগের প্রতিরোধক।

* মাশরুমে স্ফিংগলিপিড এবং ভিটামিন-১২ বেশি থাকায় স্নায়ুতন্ত্র ও স্পাইনাল কর্ড সুস্থ্য রাখে। তাই মাশরুম খেলে হাইপার টেনশন দূর হয় এবং মেরুদণ্ড দৃঢ় থাকে।
  মাশরুমের খনিজ লবণ দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক।আমরা অনেকেই ছেলেবেলা থেকেই মাশরুমকে ব্যাঙের ছাতা হিসেবে চিনি। কিন্তু ব্যাঙের ছাতা বলতে আসলে কোন কিছু নেই। যাকে আমরা ব্যাঙের ছাতা বলি তার নাম হল মাশরুম। কিন্তু সব মাশরুমই কিন্তু খাওয়ার উপযুক্ত নয়। কারণ মাশরুম আসলে এক প্রকার ছত্রাক যা স্যাঁতসেঁতে জায়গায় জন্মে থাকে এবং অনেক মাশরুমই বিষাক্ত।
তবে খাওয়ার যোগ্য মাশরুম এখন বাজারে গেলেই মেলে। বহুবছর আগে থেকেই বিদেশ ও আমাদের দেশেও মাশরুম চাষ করা হচ্ছে। এবং বর্তমানে এর চাহিদা অনেক বেশি।

চলুন তাহলে জেনে নিই কোন ৫ টি কারণে আপনার মাশরুম খাওয়া উচিত –মাশরুমে আছে প্রচুর প্রোটিন ও ভিটামিন। দৈনিক পুষ্টি চাহিদার একটা বড় অংশ পূরণ করতে পারবে মাশরুম।
বিভিন্ন গবেষণায় দেখা যায় মানুষের আলঝেইমার্স (মস্তিষ্কের রোগ) রোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে মাশরুম।
মাশরুম ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার এবং এটি হৃদরোগ সারাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যদি আপনার হৃদরোগ থেকে থাকে তাহলে মাশরুম খাওয়া উচিত।
মাশরুম মানুষের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে এবং লিভার (যকৃত) এর ক্ষতি রোধ করতে সাহায্য করে।
আপনি যদি প্রতিদিন মাশরুম খান তাহলে ক্যানসার হওয়ার ৬৪% সম্ভবনা কমে যাবে।
যদি আপনি মাশরুম সরাসরি খেতে না পারেন তাহলে, সুপ কিংবা অন্য সবজির সাথে মিশিয়ে রান্না করে খেতে পারেন এটা আপনার শরীরের জন্য খুব উপযোগী হবে।
প্রাণিজ প্রোটিনের মতো এতে কোলস্টেরল না থাকায় এবং ফ্যাট কম থাকায় সব বয়সের মানুষের জন্য এবং রোগীদের জন্যও আদর্শ খাবার। কলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে এবং পরিপাক সিস্টেমের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
মাশরুম সুস্বাদু, পুষ্টিকর ও ঔষধি গুণসম্পন্ন এক ধরনের অভিজাত সবজি। বর্তমানে বাংলাদেশে বিভিন্ন জাতের মাশুরুম চাষ হচ্ছে। মাশরুম দ্বারা জ্যাম, জেলি, আচার, ইত্যাদি তৈরি করা যায়। রুপ চর্চাতেও মাশরুমের ব্যবহার আছে। মুখের কাল দাগ দূর করা, মুখের রঙ উজ্জল করা, ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করা ও চুল পড়া রোধ করা ইত্যাদিতে পাউডার মাশরুম অত্যন্ত উপকারি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *